সাতক্ষীরা জেলা সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান জানা অজানা বিভিন্ন তথ্য

সাতক্ষীরা জেলা সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান: গ্রীষ্মকালে শুষ্ক আবহাওয়াতে, এ জেলার সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা থাকে ২৫° সেলসিয়াস / ৭৭° ফারেনহাইট। 

সাতক্ষীরা জেলা সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান জানা অজানা বিভিন্ন তথ্য বিভিন্ন সময়ে সাতক্ষীরা জেলাকে বিভিন্ন নামে অভিহিত করা হয়েছে,,, সমতট,ব্যাঘ্নতট, বাগড়ি, বুড়ন, যশোর ইত্যাদি বিভিন্ন নামে। 

সাতক্ষীরা জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত 

সাতক্ষীরা জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত, বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের একটি প্রশাসনিক জেলা হল সাতক্ষীরা জেলা, এ জেলাটি খুলনা বিভাগের অন্যতম একটি জেলা। 

সাতক্ষীরা জেলার একটি নীতিবাক্য রয়েছে, যা হল, সড়কপথে সুন্দরবন, সাতক্ষীরার আকর্ষণ। 

জেলার উত্তর-পশ্চিমে রয়েছে দীর্ঘ অংশ, যেখানে জন মানুষের বসবাস নেই। যেখানে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বন অঞ্চল। 

বিভিন্ন সময়ে সাতক্ষীরা জেলাকে বিভিন্ন নামে অভিহিত করা হয়েছে,,, সমতট,ব্যাঘ্নতট, বাগড়ি, বুড়ন, যশোর ইত্যাদি বিভিন্ন নামে। 

প্রাচীনকালের সাতক্ষীরা, ইংরেজদের সাত গড়িয়া মুখের প্রচলন থেকে নামকরণ হয়। 

একজন মনীষী সাত সাগর পাড়ি দিয়ে এই জায়গায় এসেছিলেন, জানা যায় তিনি রান্নার তেমন কোন উপকরণ না পেয়ে এখানে কি রান্না করেন। এ থেকে এ ক্ষীর একসাথে আ' সংযুক্ত হয়ে নামকরণ হয়ে যায় সাতক্ষীরা। 

ভারতের সীমান্তে অবস্থিত এ জেলাটি, মানব  সভ্যতা গড়ে ওঠার আগে এক বিস্তীর্ণ বনভূমি ছিল। 

১৮৬১ সালে সর্বপ্রথম সাতক্ষীরা মহাকুমা হিসেবে স্বীকৃতি পায়,, যশোর জেলার একটি মহকুমা। 

বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিম কোনে মানচিত্রে রয়েছে এ জেলাটি। 

গ্রীষ্মকালে শুষ্ক আবহাওয়াতে, এ জেলার সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা থাকে ২৫° সেলসিয়াস / ৭৭° ফারেনহাইট। 

অতীতকালে এ জেলাতে লবণ শিল্প গড়ে তোলা হয়েছিল,, 

সুন্দরবনের কাঠ, মধু, ভাওয়াইয়া, মিষ্টি পানির মাছ,, ইত্যাদি এ জেলার অন্যতম অর্থনৈতিক দিক। 

কাছাকাছি হওয়ায়,  এগুলো এ জেলার অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় উন্নতি সাধন করে। 

এ জেলার দক্ষিণাঞ্চল মৎস্য  চাষের জন্য উপযোগী,, এখানকার চিংড়ি মাছ অন্যতম। 

এখানকার চিংড়ি বাংলাদেশ ও বিশ্বের অন্যান্য দেশের সুখ্যাতি লাভ করেছে এবং তা হোয়াইট গোল্ড নামে পরিচিত। 

 সাতক্ষীরা  জেলার আসবাবপত্র, বাঁশ জাতীয় দ্রব্যাদি, বেত, কাটের আসবাবপত্র, নৌকা তৈরি, বিভিন্ন খেলনা তৈরি,  তাঁত  জাতীয় শিল্প,, ইত্যাদির বিপুল সমাহার দেশজুড়ে সুখ্যাতি। 

বাংলাদেশ থেকে আম রপ্তানিতে সর্বপ্রথম সাতক্ষীরা জেলা থেকে রপ্তানি করা হয়েছিল। 

 সাতক্ষীরা জেলায় তৎকালীন বস্ত্র শিল্পের সুখ্যাতি ও প্রসার রয়েছে।

সাতক্ষীরা জেলা সম্পর্কে তথ্য

সাতক্ষীরা জেলা সম্পর্কে তথ্য 

সাতক্ষীরা জেলা সম্পর্কে তথ্য: সাতক্ষীরা জেলাটি 1984 খ্রিস্টাব্দে একটি জেলা লাভ করে। খুলনা বিভাগে অবস্থিত সাতক্ষীরা জেলাটির আয়তন ৩৮১৭.২৯ বর্গ কিলোমিটার। 

  • সাতক্ষীরা জেলায় মোট জনসংখ্যা রয়েছে ১৯৮৫৯৫৯ জন। 
  • সাতক্ষীরা জেলায় পুরুষ রয়েছে ৯৮২৭৭৭ জন, এবং সাতক্ষীরা জেলায় নারী রয়েছে ১০০৩১৮২ জন। 
  • সাতক্ষীরা জেলায় সাতটি উপজেলা রয়েছে, পৌরসভা রয়েছে ৩ টি, 
  • এ জেলায় থানা রয়েছে আটটি। সাতক্ষীরা জেলায় মোট ইউনিয়ন রয়েছে ৭৮টি। এ জেলায় ৯৬০ টি মৌজা রয়েছে, সাতক্ষীরা জেলায় মোট গ্রাম রয়েছে ১৪২১ টি। 
  • সাতক্ষীরা জেলায় মুসলমান ধর্মের লোক রয়েছে ১৬২৫৭৮২ জন, হিন্দু রয়েছে ৩৫১৫৫১ জন, খ্রিষ্টান ধর্মের লোক রয়েছে ৬১৭৮ জন,, আঠারো জন বৌদ্ধ  রয়েছে। 
  • সাতক্ষীরা জেলায়প্রতি বর্গ কিলোমিটারে  জনসংখ্যা ঘনত্ব ৫২০। 
  • সাতক্ষীরা জেলায় শিক্ষার হার ৫২.১ %
  • সাতক্ষীরা জেলার উপজেলা গুলো হল শ্যামনগর, সাতক্ষীরা সদর, দেবহাটা, তালা, কালীগঞ্জ, কলারোজা, এবং আশাশুনি। 
  • সাতক্ষীরা জলে প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ১৩১১ টি,এ জেলায় মাদ্রাসা রয়েছে ১৬৮ টি। 
  • সাতক্ষীরা জেলায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে রয়েছে ২৪৩ টি, এ জেলায় একটি প্রাইমারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। 
  • সাতক্ষীরা জেলায় ৪০টি কলেজ রয়েছে এবং একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট রয়েছে। 
  • সাতক্ষীরা জেলায় পুরুষদের শিক্ষার হার শতকরা ৫৬.১ শতাংশ, এবং নারী শিক্ষার হার ৪৮.২ শতাংশ। 
  • এজেলার মানুষদের আয়ের প্রধান উৎস কৃষি,, যাতে শতকরা পরিমাণ ৬২. ৫৬ শতাংশ। 
  • শিল্পের দিক দিয়ে সাতক্ষীরা জেলার হারের পরিমাণ ১.২১ শতাংশ, এ জেলায় যোগাযোগ ও পরিবহনের হার ৩.০৩ % 
  • সাতক্ষীরা জেলায় চাকরি রতদের শতকরা হার ৪.৮৬ শতাংশ। 
  • সাতক্ষীরা জেলার অন্যতম সংস্কৃতি হল,, রথের মেলা, নৌকা বাইচ, ঘোড়া দৌড়,, পুঁথি পাঠ , জারি গান ইত্যাদি। 
  • এ জেলার দৈনিক পত্রিকা সমূহ,,, পত্রদূত, দৃষ্টিপাত, সাতক্ষীরা চিত্র, কাফেলা ইত্যাদি। 
  • ইয়ে জেলার সাপ্তাহিক পত্রিকা সমূহ হল,,, ছড়ার ডাক, মাসিক,  আজকের সাতক্ষীরা, সহযাত্রী, যুগের বার্তা, ইত্যাদি।

 সাতক্ষীরা জেলার  বিখ্যাত স্থান 

 সাতক্ষীরা জেলার  বিখ্যাত স্থান সাতক্ষীরা জেলায় অনেকগুলো বিখ্যাত স্থান রয়েছে। 

১. এখানে রয়েছে.বাংলাদেশের অন্যতম কালী মন্দির,, যশোরেশ্বরী কালী মন্দির। ইহা এ জেলার ঈশ্বরদী গ্রামে অবস্থিত। 

যশোরের দেবি,,, যা যশোরেশ্বরী কালী মন্দির এর অর্থ। 

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একটি অন্যতম তীর্থস্থান। 

মূল মন্দিরের পাশাপাশি এখানে রয়েছে নাট মন্দির। এ মন্দিরটি কখন প্রতিষ্ঠা করা হয় তার সম্পর্কে কোন তথ্য জানা যায়নি। 

২.সুন্দরবন, দেশের অন্যতম ম্যানগ্রোভ ফরেষ্ট,,সারা বিশ্বের অন্যতম একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের উপভোগময় স্থান। 

পদ্মা মেঘনা যমুনা ইত্যাদি নদীর অববাহিকায় এখানে রয়েছে ব দ্বীপ সহ,, বিশাল অপরূপ বনভূমি। 

৩. প্রাচীন কালের ধারণাতে জানা যায় সুন্দরী গাছের জন্য এ জায়গাটির নাম সুন্দরবন করা হয়েছিল। আর কেউ কেউ বলে প্রাচীন আদিবাসীরা সমুদ্র বন'নামে অভিহিত করে গেছেন এ জায়গাটিকে। তা থেকেই এই জায়গাটির নাম সুন্দরবন করা হয়েছে। 

৪. এ  জেলায় রয়েছে মায়ি চম্পার দরগা,, যীশুর গির্জা, দেবহাট থানা, মায়ের মন্দির ইত্যাদি বিখ্যাত স্থানসমূহ। 

৫. দুই পাশে কলা গাছের শাড়ি, মধ্য দিয়ে ভ্রমণের আনন্দই অন্যরকম। যা রয়েছে কলা গাছিয়া ইকোট্যুরিজম পার্কে। 

এখানে রয়েছে পাঁচ তলা বিশিষ্ট একটি ওয়াচ টাওয়ার, টাওয়ারটি থেকে সুন্দরবনের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। 

৬. সুন্দরবন সহ ইকুট্যুরিজম পার্কে রয়েছে বানর, সহ বিভিন্ন ধরনের পশু পাখির বসবাস। 

৭. প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের এক অন্যতম স্থান, এ জেলায় রয়েছে ভ্রমণ করার জন্য বিখ্যাত কিছু স্থান। এসব জায়গাতে প্রকৃতিপ্রেমী ও নদী ভ্রমণকারীরা প্রতিবছরই আনন্দ উপভোগ করতে আসে।,, 

৮. এ জেলার অন্যতম বিখ্যাত স্থান মান্দারবাড়ি সমুদ্র সৈকত,, সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণ এবং তার দুই পাশে রয়েছে সবুজে সবুজ গেরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপার লীলাভূমি। এখানে শোনা যায়,, বঙ্গোপসাগরের জলরাশির গর্জনে,, প্রান্ত আবাস। 

৯. প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও প্রত্নতান্ত্রিক নিদর্শন গুলোর মধ্যে,, সাতক্ষীরা জেলার বিখ্যাত স্থানগুলো অন্যতম।

সাতক্ষীরা জেলার দর্শনীয় স্থান 

সাতক্ষীরা জেলার দর্শনীয় স্থান সাতক্ষীরা জেলায় অনেকগুলো দর্শনীয় স্থান রয়েছে। স্থানগুলো পর্যটকদের জন্য জনপ্রিয়। 

  • নলতা শরিফ কালিগঞ্জ,
  • মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট,
  • সোনাবাড়িয়া  মঠবাড়ি মন্দির,
  • জোড়া শিব মন্দির,
  • বান্দার বাড়ি সমুদ্র সৈকত,,
  • তেতুলিয়া জামে মসজিদ,
  • যশোরাস্বরী কালী মন্দির,
  • কলাগাছিয়া ইকো ট্যুরিজম পার্ক,
  • সুন্দরবন,
  • নাট মন্দির, ইত্যাদি সাতক্ষীরা জেলার অন্যতম দর্শনীয় স্থানসমূহ। 

নলতা শরীফ কালিগঞ্জ : খান বাহাদুর আসানুল্লাহ,, বিখ্যাত এই সমাজ হিতৈসী, প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ১৮৭৩ সালে সাতক্ষীরা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন, নলতা গ্রামে। 

১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণের সময় তিনি যথেষ্ট অবদান রেখেছেন। 

বিখ্যাত এ ব্যক্তিকে নলতা গ্রামে সমাধি করা হয়েছে। 

মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট : সাতক্ষীরা জেলার অন্যতম বাগান, যা মিঠু মিয়ার বাগান নামে পরিচিত। ১২০ বিগা জায়গার উপর এটি স্থাপিত। এখানে রয়েছে চিড়িয়াখানা, থ্রিডি থিয়েটার, মাছের একুরিয়াম,, এবং টেনিস বল খেলার সুব্যবস্থা। 

আরো, নারী ও পুরুষের জন্য আলাদা মসজিদ রয়েছে। 

জোড়াশিব মন্দির : ১২২০ সনের এই ঐতিহ্যবাহী শিব মন্দিরে,, রয়েছে প্রত্নতান্ত্রিক ট্যারাকুটার নিদর্শন। 

বিভিন্ন দেব-দেবী, ওস্বারোহী, ফুল, পাখি, লতা, পাতা, ইত্যাদির নিদর্শন রয়েছে। 

এখানকার এই জুরাসিক বন তিনটি পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকলেও,, দর্শনীয় স্থান হিসেবে অন্যতম। 

বান্দার বাড়ি সমুদ্র সৈকত : বঙ্গোপসাগরের এক অন্যতম সৌন্দর্যের নিদর্শন সমুদ্র সৈকতে,, প্রাকৃতিক এ মুগ্ধতা বাংলাদেশের বেশিরভাগ পর্যটকদের আকর্ষিত করে। 

কলাগাছিয়া আর পাঙ্গাসিয়া,, ইত্যাদি নদী মোহনায় বয়ে গেছে এই জায়গাটি। 

এই সমুদ্র সৈকতটি বছর পর্যটক দের দর্শনের জন্য উপযুক্ত। 

তেতুলিয়া জামে মসজিদ : মসজিদটি তেতুলিয়া জামে মসজিদ নামে পরিচিত থাকলেও,, এ মসজিদের মূল নাম হলো-

তেতুলিয়া খান বাহাদুর,, এর নাম অনুসারে নামকরণ করা হয়। 

মসজিদটির নকশা করা হয়েছে ভারতের একটি সিঁদুরে পট্টি"" মসজিদের নকশা অনুযায়ী। 

১৯৮৭ সাল থেকে এ মসজিদটির রক্ষণাবেক্ষণ এর কাজ শুরু করা হয়েছে। 

 মসজিদটির গায়ে রয়েছে অপরূপ,, প্রাচীন শিলালিপিতে আবৃত।

সাতক্ষীরা জেলা সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান 

১. সাতক্ষীরা জেলাটি কত সালে জেলা হিসেবে স্বীকৃতি পায়? 

= ১৯৮৪ সালে। 

২. সাতক্ষীরা জেলার আয়তন কত? 

= ৩৮১৭.২৯ বর্গ কিলোমিটার। 

৩.সাতক্ষীরা জেলাটি কোন বিভাগে অবস্থিত? 

= খুলনা বিভাগে। 

৪.সাতক্ষীরা জেলার মোট জনসংখ্যা কত? 

= ১৯৮৫৯৫৯ জন। 

৫. সাতক্ষীরা জেলায় কতজন পুরুষ ও কতজন মহিলা রয়েছে? 

= পুরুষ রয়েছে ৯৮২৭৭৭ জন,,

 এবং  নারী রয়েছে ১০০৩১৮২ জন। 

৬. সাতক্ষীরা জেলায় কতটি গ্রাম রয়েছে? 

= ১৪২১ টি।

৭.সাতক্ষীরা জেলায় কতটি ইউনিয়ন রয়েছে? 

= ৭৮টি।

৮. সাতক্ষীলা জেলার মোট পৌরসভা সংখ্যা কতটি? 

= ৩ টি। 

৯. সাতক্ষীরা জেলায় কতটি উপজেলা রয়েছে? 

= ৭ টি। 

১০.  সাতক্ষীরা জেলায় কতটি মৌজা রয়েছে? 

=৯৬০ টি।

১১. সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন ধর্মের লোক সংখ্যা যথাক্রমে -?

= মুসলমান  রয়েছে- ১৬২৫৭৮২ জন,

 হিন্দু রয়েছে -৩৫১৫৫১ জন,

 খ্রিষ্টান  রয়েছে ৬১৭৮ জন,, 

এবং আঠারো জন বৌদ্ধ  রয়েছে। 

১২.সাতক্ষীরা জেলার শিক্ষার হার কত শতাংশ,? 

= ৫২.১ শতাংশ। 

১৩. সাতক্ষীরা জেলার জনঘনত্ব কত? 

= প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৫২০. 

১৪. সাতক্ষীরা জেলায় কতটি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে? 

= ১৩১১ টি। 

১৫. সাতক্ষীরা জেলায় কতটি মাদ্রাসা রয়েছে? 

= ১৬৮ টি। 

১৬. সাতক্ষীরা জেলায় কতটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে? 

= ২৪৩ টি। 

১৭. সাতক্ষীরা জেলায় কলেজের সংখ্যা কতটি? 

= ৪০ টি। 

১৮. সাতক্ষীরা জেলায় পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট কয়টি? 

= ১ টি। 

১৯. সাতক্ষীরা জেলায় নারী শিক্ষার হার শতকরা কত শতাংশ? 

= ৪৮.২ শতাংশ। 

২০. সাতক্ষীরা জেলায় পুরুষ শিক্ষার হার শতকরা কত? 

= ৫৬.১ শতাংশ। 

২১.এ জেলার মানুষদের প্রধান আয়ের উৎস কি? 

= কৃষি। 

২২. শতকরা কত শতাংশ কৃষিতে আয়ের উৎসব? 

= ৬২.৫৬ শতাংশ। 

২৩. সাতক্ষীরা জেলার যোগাযোগ ও পরিবহনের হার শতকরা পরিমাণ কত? 

= ৩.০৩ শতাংশ।

Next Post Previous Post